ঢাকা ০৫:২৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৩ পৌষ ১৪৩১
শিরোনাম ::
রাজশাহীর বাগমারাতে ইটভাটাগুলোতে কয়লার বদলে পুড়ছে কাঠ,কালো ধোঁয়ায় পরিবেশ নষ্ট ভেড়ামারা উপজেলা বিএনপি ও পৌর বিএনপির উদ্যোগে কর্মী সভা অনুষ্ঠিত রাজশাহীর বাগমারা কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের আওতায়, নবম শ্রেণির ফাইনাল পরীক্ষা অনুষ্ঠিত কুষ্টিয়ায় সোনালী লাইফ ইন্সুরেন্স এর গ্রাহক মৃত্যুতে নমিনীকে বীমার চেক হস্থান্তর গাইবান্ধায় বিএনপি-জামায়াতের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ায় আহত ১৩ চট্টগ্রাম লোহাগাড়া কলাউজন ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যানের উপর হামলার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন ঢাকা থেকে পদ্মা সেতু হয়ে নতুন রেলপথ ধরে খুলনা ৪ ঘণ্টায়,শুরু হবে ২৪ ডিসেম্বর সারা দেশের স্কুলের ছাত্ররা কওমি মাদরাসায় চলে যাচ্ছে: শিক্ষা সচিব শিবগঞ্জে শোলা গাড়ি সাহা লাস্কর জিলানী ( রা) দাখিল মাদ্রাসা যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস ও বর্ণাঢ্য দিবস উদযাপিত চট্টগ্রামে লোহাগাড়া জেনারেল হাসপাতালের শ্রদ্ধাঞ্জলি

ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে ফ্লাইট বাতিল,বিপাকে মালয়েশিয়াগামী কর্মীরা

{"remix_data":[],"remix_entry_point":"challenges","source_tags":["local"],"origin":"unknown","total_draw_time":0,"total_draw_actions":0,"layers_used":0,"brushes_used":0,"photos_added":0,"total_editor_actions":{},"tools_used":{},"is_sticker":false,"edited_since_last_sticker_save":false,"containsFTESticker":false}

ছবি:সংগৃহীত

 

ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে বৈরী আবহাওয়ায় সোমবার (২৭ মে) বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের মালয়েশিয়াগামী কর্মীদের একটি বিশেষ ফ্লাইট এবং এয়ার ইন্ডিগোর একটি ফ্লাইট বাতিল হয়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন যাত্রীরা, যাদের মধ্যে কাজের উদ্দেশ্যে মালয়েশিয়াগামী অনেক কর্মীও আছেন। জানা গেছে, ফ্লাইট বাতিল হওয়ায় মধ্যরাতে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ভেতরে বিক্ষোভও করেছেন তাদের কয়েকজন। তারা বলছেন, আগামী ৩১ মে কর্মীদের মালয়েশিয়ায় প্রবেশের শেষ সময়, এই সময়ের মধ্যে দেশটিতে যেতে হলে দ্রুত তাদের ফ্লাইটের ব্যবস্থা করা দরকার।

বাতিল হওয়া ফ্লাইটের যাত্রীরা জানান, হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে সোমবার সন্ধ্যায় এয়ার ইন্ডিগোর একটি ফ্লাইটে তাদের মালয়েশিয়া যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ফ্লাইট বাতিল হওয়ায় সেটি আর সম্ভব হয়নি। এদিকে সংশ্লিষ্ট এয়ারলাইন্স কর্তৃপক্ষ তাদের থাকা-খাওয়ার কোনও ব্যবস্থা করেনি। বিষয়টি তারা এড়িয়ে যাচ্ছেন বলেও অভিযোগ যাত্রীদের। ফলে বাধ্য হয়ে অনেকেই এয়ার ইন্ডিগোর কাউন্টারের সামনেই রাত থেকে অবস্থান করছেন।

এই যাত্রীদের মালয়েশিয়ায় পাঠাচ্ছে ‘ম্যাস বাংলা ওভারসিস’ নামে একটি রিক্রুটিং এজেন্সি। তাদের ফ্লাইট ছাড়ার কথা ছিল সোমবার সন্ধ্যা ৬টায়। কিন্তু ঘূর্ণিঝড় রিমালের কারণে ফ্লাইট বাতিল হয়। এরপর থেকে তারা বিমানবন্দরের ভেতরেই অবস্থান করছেন।

কর্মীরা জানান, ফ্লাইট বাতিল হওয়ার পর তাদের বাসায় চলে যেতে বলা হয়েছিল। কিন্তু তাদের বেশিরভাগই ঢাকার বাইরে থেকে এসেছেন। ওই সময় ঝড়ও শুরু হয়। ফলে তারা কোথায় যাবেন, কী করবেন তা নিয়ে বিপাকে পড়েন। বাধ্য হয়ে তারা বিমানবন্দরের ভেতরেই থেকে যান।

ম্যাস বাংলা ওভারসিস এমডি জামিল হোসেন বলেন, আমরা তাদের (এয়ারলাইন্স কর্তৃপক্ষ) গতকাল রাত থেকে বলছি, যাতে এই কর্মীরা মালয়েশিয়ায় যেতে পারেন। কারণ আগামী ৩১ মে তাদের দেশটিতে পৌঁছার শেষ সময়। কিন্তু তারা প্রথম দিকে বিষয়টি গুরুত্ব দেয়নি। এখন কথা হয়েছে এয়ারলাইন্সটির একজনের সঙ্গে। তিনি জানিয়েছেন, তারা বড় একটি ফ্লাইটে কাল-পরশু পাঠাবেন।

তবে বিমানবন্দরের প্রবাসী কল্যাণ ডেস্কের সহকারী পরিচালক দেবব্রত ঘোষ জানান, ইন্ডিগোর ফ্লাইটটি আজকে দুপুর ২টার দিকে ছেড়ে যাওয়ার কথা রয়েছে।

অন্যদিকে সোমবার রাত ৮টার ফ্লাইট রাত ১টার সময় দেওয়ার কথা থাকলেও এখন পর্যন্ত ফ্লাইট নিয়ে গড়িমসি করছে বিমান কর্তৃপক্ষ। এদিকে ফ্লাইট বাতিল হওয়ায় মধ্যেরাতে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ভেতরে বিক্ষোভ করেন মালয়েশিয়াগামী যাত্রীরা।

ভোগান্তিতে পড়া এক যাত্রী বলেন, আমাদের ফ্লাইট এখনও নিশ্চিত করেনি। আমাদের বলছে, আজ বেলা ১২টার দিকে ফ্লাইট দেবে। এখন আবার বলছে ২টার সময় দিবে। ফ্লাইটের বিষয়ে আমরা নিশ্চয়তাই পাচ্ছি না। আমাদের হোটেলে যেতে বলা হয়েছিল, কিন্তু আমরা যাইনি। আমরা বলেছি আমরা এর শেষ দেখে যাবো, মরতে হলে এয়ারপোর্টেই মরবো।

অপর এক যাত্রী বলেন, আমাদের ফ্লাইট ছিল রাত ৮টায়। সেখান থেকে রাত ১টা পর্যন্ত অপেক্ষা করিয়েছে। এরপরও যখন আমরা ফ্লাইট পাইনি, তখন আমরা সবাই মিলে প্রবাসী কল্যাণ ডেস্কে যাই। কিন্তু সেখানেও আমরা উত্তর পাইনি। তখন আমরা বাধ্য হয়ে বিক্ষোভ করি। আমরা জানাই যে, আমরা যদি যেতে না পারি তাহলে সব কাউন্টার বন্ধ করে দেওয়া হবে কোন যাত্রী যেতে পারবে না। ঘরবাড়ি জমি বিক্রি করে ৫-৬ লাখ টাকা দিয়ে এখানে এসেছি। এখন যদি যেতে না পারি তাহলে আমাদের দায়িত্ব কে নেবে? এতে আমাদের যে ক্ষতি হবে তার ক্ষতিপূরণ কে দিবে?

ফ্লাইট বাতিলের বিষয় জানতে চাইলে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের প্রবাসী কল্যাণ ডেস্কের শিফট ইনচার্জ মোশাররফ হোসেন জানান, বৈরী আবহাওয়ার কারণে সোমবারের ফ্লাইটটির শিডিউল বিপর্যয় ঘটে।

এদিকে বিমান বাংলাদেশের জনসংযোগ বিভাগের মহাব্যবস্থাপক বোসরা ইসলাম জানিয়েছেন, বৈরী আবহাওয়ার কারণে বাতিল হওয়া ফ্লাইটের ১৩৪ যাত্রীকে গতকাল রাতে হোটেলে স্থানান্তর করা হয়। আমরা এখন চেষ্টা করছি বিকাল পৌনে ৪টায় ফ্লাইটটি ছাড়ার। এর আগে দুপুর সাড়ে ১২টায় ফ্লাইটটি ছাড়ার কথা থাকলেও সম্ভব হয়নি। বিমান কর্তৃপক্ষ সর্বাত্মক চেষ্টা করছে যাত্রীদের গন্তব্যে পৌঁছানোর জন্য। সাময়িক অসুবিধার জন্য আমরা আন্তরিকভাবে দুঃখিত।

উল্লেখ্য, মালয়েশিয়া সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আগামী ৩১ মে’র মধ্যে অনুমোদিত কর্মীদের দেশটিতে প্রবেশ করতে হবে। এজন্য দ্রুত কর্মীদের মালয়েশিয়া পাঠাতে বিমান বাংলাদেশের বিশেষ ফ্লাইটের ব্যবস্থা করা হয়। ১ জুন থেকে কোনও বিদেশি কর্মী মালয়েশিয়ায় প্রবেশ করতে পারবেন না।

জনপ্রিয় সংবাদ

রাজশাহীর বাগমারাতে ইটভাটাগুলোতে কয়লার বদলে পুড়ছে কাঠ,কালো ধোঁয়ায় পরিবেশ নষ্ট

ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে ফ্লাইট বাতিল,বিপাকে মালয়েশিয়াগামী কর্মীরা

আপডেট সময় : ০৩:৫২:১৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ মে ২০২৪

ছবি:সংগৃহীত

 

ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে বৈরী আবহাওয়ায় সোমবার (২৭ মে) বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের মালয়েশিয়াগামী কর্মীদের একটি বিশেষ ফ্লাইট এবং এয়ার ইন্ডিগোর একটি ফ্লাইট বাতিল হয়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন যাত্রীরা, যাদের মধ্যে কাজের উদ্দেশ্যে মালয়েশিয়াগামী অনেক কর্মীও আছেন। জানা গেছে, ফ্লাইট বাতিল হওয়ায় মধ্যরাতে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ভেতরে বিক্ষোভও করেছেন তাদের কয়েকজন। তারা বলছেন, আগামী ৩১ মে কর্মীদের মালয়েশিয়ায় প্রবেশের শেষ সময়, এই সময়ের মধ্যে দেশটিতে যেতে হলে দ্রুত তাদের ফ্লাইটের ব্যবস্থা করা দরকার।

বাতিল হওয়া ফ্লাইটের যাত্রীরা জানান, হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে সোমবার সন্ধ্যায় এয়ার ইন্ডিগোর একটি ফ্লাইটে তাদের মালয়েশিয়া যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ফ্লাইট বাতিল হওয়ায় সেটি আর সম্ভব হয়নি। এদিকে সংশ্লিষ্ট এয়ারলাইন্স কর্তৃপক্ষ তাদের থাকা-খাওয়ার কোনও ব্যবস্থা করেনি। বিষয়টি তারা এড়িয়ে যাচ্ছেন বলেও অভিযোগ যাত্রীদের। ফলে বাধ্য হয়ে অনেকেই এয়ার ইন্ডিগোর কাউন্টারের সামনেই রাত থেকে অবস্থান করছেন।

এই যাত্রীদের মালয়েশিয়ায় পাঠাচ্ছে ‘ম্যাস বাংলা ওভারসিস’ নামে একটি রিক্রুটিং এজেন্সি। তাদের ফ্লাইট ছাড়ার কথা ছিল সোমবার সন্ধ্যা ৬টায়। কিন্তু ঘূর্ণিঝড় রিমালের কারণে ফ্লাইট বাতিল হয়। এরপর থেকে তারা বিমানবন্দরের ভেতরেই অবস্থান করছেন।

কর্মীরা জানান, ফ্লাইট বাতিল হওয়ার পর তাদের বাসায় চলে যেতে বলা হয়েছিল। কিন্তু তাদের বেশিরভাগই ঢাকার বাইরে থেকে এসেছেন। ওই সময় ঝড়ও শুরু হয়। ফলে তারা কোথায় যাবেন, কী করবেন তা নিয়ে বিপাকে পড়েন। বাধ্য হয়ে তারা বিমানবন্দরের ভেতরেই থেকে যান।

ম্যাস বাংলা ওভারসিস এমডি জামিল হোসেন বলেন, আমরা তাদের (এয়ারলাইন্স কর্তৃপক্ষ) গতকাল রাত থেকে বলছি, যাতে এই কর্মীরা মালয়েশিয়ায় যেতে পারেন। কারণ আগামী ৩১ মে তাদের দেশটিতে পৌঁছার শেষ সময়। কিন্তু তারা প্রথম দিকে বিষয়টি গুরুত্ব দেয়নি। এখন কথা হয়েছে এয়ারলাইন্সটির একজনের সঙ্গে। তিনি জানিয়েছেন, তারা বড় একটি ফ্লাইটে কাল-পরশু পাঠাবেন।

তবে বিমানবন্দরের প্রবাসী কল্যাণ ডেস্কের সহকারী পরিচালক দেবব্রত ঘোষ জানান, ইন্ডিগোর ফ্লাইটটি আজকে দুপুর ২টার দিকে ছেড়ে যাওয়ার কথা রয়েছে।

অন্যদিকে সোমবার রাত ৮টার ফ্লাইট রাত ১টার সময় দেওয়ার কথা থাকলেও এখন পর্যন্ত ফ্লাইট নিয়ে গড়িমসি করছে বিমান কর্তৃপক্ষ। এদিকে ফ্লাইট বাতিল হওয়ায় মধ্যেরাতে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ভেতরে বিক্ষোভ করেন মালয়েশিয়াগামী যাত্রীরা।

ভোগান্তিতে পড়া এক যাত্রী বলেন, আমাদের ফ্লাইট এখনও নিশ্চিত করেনি। আমাদের বলছে, আজ বেলা ১২টার দিকে ফ্লাইট দেবে। এখন আবার বলছে ২টার সময় দিবে। ফ্লাইটের বিষয়ে আমরা নিশ্চয়তাই পাচ্ছি না। আমাদের হোটেলে যেতে বলা হয়েছিল, কিন্তু আমরা যাইনি। আমরা বলেছি আমরা এর শেষ দেখে যাবো, মরতে হলে এয়ারপোর্টেই মরবো।

অপর এক যাত্রী বলেন, আমাদের ফ্লাইট ছিল রাত ৮টায়। সেখান থেকে রাত ১টা পর্যন্ত অপেক্ষা করিয়েছে। এরপরও যখন আমরা ফ্লাইট পাইনি, তখন আমরা সবাই মিলে প্রবাসী কল্যাণ ডেস্কে যাই। কিন্তু সেখানেও আমরা উত্তর পাইনি। তখন আমরা বাধ্য হয়ে বিক্ষোভ করি। আমরা জানাই যে, আমরা যদি যেতে না পারি তাহলে সব কাউন্টার বন্ধ করে দেওয়া হবে কোন যাত্রী যেতে পারবে না। ঘরবাড়ি জমি বিক্রি করে ৫-৬ লাখ টাকা দিয়ে এখানে এসেছি। এখন যদি যেতে না পারি তাহলে আমাদের দায়িত্ব কে নেবে? এতে আমাদের যে ক্ষতি হবে তার ক্ষতিপূরণ কে দিবে?

ফ্লাইট বাতিলের বিষয় জানতে চাইলে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের প্রবাসী কল্যাণ ডেস্কের শিফট ইনচার্জ মোশাররফ হোসেন জানান, বৈরী আবহাওয়ার কারণে সোমবারের ফ্লাইটটির শিডিউল বিপর্যয় ঘটে।

এদিকে বিমান বাংলাদেশের জনসংযোগ বিভাগের মহাব্যবস্থাপক বোসরা ইসলাম জানিয়েছেন, বৈরী আবহাওয়ার কারণে বাতিল হওয়া ফ্লাইটের ১৩৪ যাত্রীকে গতকাল রাতে হোটেলে স্থানান্তর করা হয়। আমরা এখন চেষ্টা করছি বিকাল পৌনে ৪টায় ফ্লাইটটি ছাড়ার। এর আগে দুপুর সাড়ে ১২টায় ফ্লাইটটি ছাড়ার কথা থাকলেও সম্ভব হয়নি। বিমান কর্তৃপক্ষ সর্বাত্মক চেষ্টা করছে যাত্রীদের গন্তব্যে পৌঁছানোর জন্য। সাময়িক অসুবিধার জন্য আমরা আন্তরিকভাবে দুঃখিত।

উল্লেখ্য, মালয়েশিয়া সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আগামী ৩১ মে’র মধ্যে অনুমোদিত কর্মীদের দেশটিতে প্রবেশ করতে হবে। এজন্য দ্রুত কর্মীদের মালয়েশিয়া পাঠাতে বিমান বাংলাদেশের বিশেষ ফ্লাইটের ব্যবস্থা করা হয়। ১ জুন থেকে কোনও বিদেশি কর্মী মালয়েশিয়ায় প্রবেশ করতে পারবেন না।